🌺 গল্পের নাম: গোপন ভালোবাসা (পূর্ণাঙ্গ চটি গল্প)
আন্টি ও যুবক |
? পরিচিতি
আমি রিয়াজ, বয়স এখন ২৩। সদ্য গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে ঢাকায় একটি ছোট চাকরিতে ঢুকেছি। ভাড়া বাসা নেয়ার সামর্থ্য নেই বলে মামার বাসায় উঠেছি। মামা একজন সরকারি চাকরিজীবী, প্রায়শই বাইরে ট্রেনিং বা কাজে থাকেন। বাসায় থাকেন মামি আর তাদের একমাত্র মেয়ে — আমার চাচাতো বোন মিষ্টি। তবে এই গল্প মিষ্টির নয় — গল্পটি ঘুরে বেড়াবে মামির চারপাশে।
মামি দেখতে যেমন সুন্দরী, তেমনই মায়াবতী। উচ্চতা ৫'৫", হালকা শ্যামলা গায়ের রঙ, বড় বড় চোখ, আর দারুণ আকর্ষণীয় ফিগার। উনার বয়স হবে ৩৮, কিন্তু আজও দেখলে মনে হবে ২৮ এর বেশি না।
😳 প্রথম অনুভব
প্রথম দিন থেকেই আমি লক্ষ্য করছিলাম মামির আচরণ কিছুটা আলাদা। চোখে চোখ পড়লেই হালকা হাসি, কখনো কথা বলার সময় গায়ে হালকা হাত বুলিয়ে যাওয়া। আমি এসবকে প্রথমে স্বাভাবিক ভেবেছিলাম, কিন্তু ভেতরে ভেতরে একটা অদ্ভুত অনুভূতি কাজ করছিল।
একদিন দুপুরে, মামা বাইরে, মিষ্টি স্কুলে। আমি ছুটির দিনে ঘরে বসে ল্যাপটপে কাজ করছি। মামি রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে এলেন, ঘামে ভেজা গায়ে হালকা পাতলা সিল্কের শাড়ি। বুকের আঁচল কিছুটা হেলে পড়েছে, আর কোমরটা অর্ধেক দেখা যাচ্ছে।
আমি চোখ সরাতে পারছিলাম না। হঠাৎ মামি বললেন,
— "কি রে রিয়াজ, কি এত দেখছিস?"
আমি লজ্জা পেয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলাম।
— "না মানে… কিছু না।"
তিনি হেসে বললেন,
— "তুই এখন বড় হয়েছিস। তোর চোখে আমি সব বুঝি।"
💥 ঘটনার শুরু
পরদিন দুপুরে আবার বাসায় কেউ নেই। মামি শোয়ার ঘরে শুয়ে ছিলেন। আমি হঠাৎ পানির গ্লাস নিয়ে ওনার ঘরে ঢুকলাম। উনি তখন শুধু একটি স্লিভলেস ব্লাউজ পরে শুয়ে ছিলেন, পাতলা একটা শাড়ি গায়ে ছিল ঠিকই, কিন্তু সিঁথর পর্দা খোলাই ছিল প্রায়।
আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম,
— "মামি, পানি…"
তিনি বললেন,
— "এদিকে এনে দে।"
আমি এগিয়ে গেলাম। তিনি আমার দিকে চেয়ে বললেন,
— "তুই কি আমাকে কিছু বলতে চাস, রিয়াজ?"
আমি অবাক হয়ে বললাম,
— "কি বলব, মামি?"
তিনি হালকা হাসলেন, তারপর বললেন,
— "তোর চোখে চোখে আমি অনেক কিছু দেখেছি… যদি তুই চাস, আমি তো বাধা দেব না…"
আমার মাথা কাজ করছিল না। আমি শুধু মামির দিকে এগিয়ে গেলাম। মামি আমার গাল স্পর্শ করলেন, বললেন —
— "তুই আজ আমার খুব আপন হয়ে উঠেছিস রে…"
🔥 আবেগের বিস্ফোরণ
এরপর যা হলো, সেটা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। আমি ধীরে ধীরে মামিকে জড়িয়ে ধরলাম। ওনার গায়ের ঘ্রাণ, গরম নিঃশ্বাস আমাকে পাগল করে দিচ্ছিল। মামিও নিজেকে আর আটকে রাখতে পারলেন না। একটানা মিনিট দশেক আমরা শুধু পরস্পরের দিকে তাকিয়ে রইলাম, আদর করলাম, আবেগে ভেসে গেলাম।
মামি ফিসফিস করে বললেন,
— "মাঝে মাঝে তুই শুধু আমার হয়ে থাকিস, কেমন?"
আমি শুধু বললাম,
— "আপনি বললেই আমি সব ছেড়ে দিতে পারি, মামি।"
🛏️ শেষ অংশ (গোপন চুক্তি)
সেই দিনের পর থেকে মামি আর আমি একটা গোপন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লাম। দিনে স্বাভাবিক ব্যবহার, রাতে যখন বাসা ফাঁকা বা কেউ নেই — তখন আমরা একে অন্যের গোপন ভালোবাসা হয়ে উঠি। মামা কখনো কিছু টের পায়নি। কিন্তু আমরা জানি, আমরা কাকে কতটা চাই।
0 Comments